হৃতিক রোশন আর সাবা আজাদের প্রেম এখন বলিউডের ট্রেন্ডিং ইস্যু। এর মাঝে গতকাল হৃতিকের চাচা রাজেশ রোশন সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের পারিবারিক সময়ের একটি ছবি শেয়ার করেছিলেন। ছবিতে পিঙ্কি রোশন, দুগ্গুর ছেলে হৃদান রোশন এবং হ্রেহান রোশন অন্যদের মধ্যে ছিলেন। কিন্তু ভক্তরা হয়ত পরিবারের এই ফ্রেমে সবার সাথে সাবার উপস্থিতি আশা করেছিলেন।
এটি এখন এখন অনেকটা আনুষ্ঠানিক বলে মনে হচ্ছে যে সাবা আজাদ এখন হৃতিক রোশন এবং তার পরিবারের একটি অংশ।ইন্ডিয়ান সংবাদ মাধ্যম বম্বে টাইমসকে তাদের এক বিশ্বস্ত সুত্র জানিয়েছে, “তারা (হৃতিক-সাবা)গত ২-৩ মাস ধরে ডেটিং করছে। যদিও এটি গুজব ছিল যে দুজন একটি অভিজাত ডেটিং অ্যাপে দেখা করেছিলেন, দেখা যাচ্ছে যে এটি সত্য নয়। টুইটারে দুজনের দেখা হয়েছিল।” আমরা শুনেছি, এটি সব শুরু হয়েছিল যখন হৃতিক টুইটারে একটি ভিডিও লাইক এবং শেয়ার করেছিলেন যাতে সাবা এবং একজন পরিচিত র্যাপার ছিলো৷ তিনি নির্মাতাদের চিনতেন বলেই তিনি টুইটটি সম্বোধন করেছিলেন। আমরা শুনেছি সাবা তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে আবার লিখেছে এবং এভাবেই দুজন টুইটার মেসেজে-এ সাথে কথা বলেছে।”
যদিও অনেকে বিভিন্ন কারণে এই জুটির ম্যাচিং নিয়ে কথা বলছেন,অনেকেই হৃতিকের সাথে সাবাকে আদৌ মানায় কিনা এই নিয়ে সমালোচনা শুরু করেছেন।গ্রীক দেবতার মত দেখতে হ্যান্ডসাম হৃতিক রোশন এর সাথে সাবা আজাদ আসলে কতটা মানানসই বা হৃতিক কে পেয়ে সাবা কতটা ভাগ্যবতী এই প্রশ্ন তুলে ভক্তরা সমালোচনা করছেন।উল্লেখ্য ভারতে হৃতিকের ভক্তরা হৃতিকের সৌন্দর্য এর জন্য গ্রীক দেবতাদের সাথে তুলনা করেন।তবে অনেক ভক্ত ব্যপারটিকে ইতিবাচক ভাবেই নিচ্ছন।তাদের মতে হৃতিক-সাবা দুজনই প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিল্পমনস্ক আবেগী মানুষ।আমাদের তাদের কে আবেগ কে মুল্যায়ন করা উচিত এবং এই ধরনের বাজে মিস-ম্যাচ সমালোচনা থেকে বিরত থাকা উচিত।আমরা বরং এই দম্পত্তির একটা কাপল ছবির জন্য অপেক্ষা করতে পারি।